ত্রাণ চেয়ে মজা করে ৩৩৩ নম্বরে ফোন, অতঃপর…

পরে ওই দুই ব্যক্তি জানান, কোনো ত্রাণসামগ্রীর প্রয়োজন নেই। মজা করতে ফোন দিয়েছিলেন। এরপর ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে ওই দুই ব্যক্তিকে ২৮ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
করোনা পরিস্থিতির মধ্যে ত্রাণকাজে বিঘ্ন সৃষ্টির অপরাধে সহকারী কমিশনার (ভূমি) ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আইনে হারুন অর রশিদকে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে ১৫ দিনের কারাদণ্ড এবং আবুল বাশারকে তিন হাজার টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে তিন দিনের কারাদণ্ড দেন। অবশ্য তাঁরা সঙ্গে সঙ্গে টাকা পরিশোধ করে দায়মুক্ত হন।
পূর্বধলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) উম্মে কুলসুম বলেন, সরকারি ত্রাণ নিম্ন আয়ের ও খেটে খাওয়া মানুষের জন্য, যাঁদের কর্ম বন্ধ হয়ে গেছে। অথচ হারুন অর রশিদ পেশায় একজন ঠিকাদার। অপরজন ব্যবসায়ী। তাঁদের ঘরে যথেষ্ট খাবার মজুত আছে। মজা করে বিঘ্ন সৃষ্টি করতে তাঁরা এই কাজ করেছিলেন। পরে আদালত তাঁদের দণ্ড দিয়েছেন।
তথ্য সহায়তা- প্রথম আলো