টাঙ্গাইল শহরের কান্দাপাড়া যৌনপল্লি কেন বন্ধ করা হবে না এবং তাদের পুনর্বাসনে কেন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।
আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে মন্ত্রিপরিষদ সচিব, আইন সচিব, স্বরাষ্ট সচিব, সমাজকল্যাণ সচিব, টাঙ্গাইলের জেলা প্রশাসকসহ সংশ্লিষ্টদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
সোমবার বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী ও বিচারপতি জেবিএম হাসানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট বোরহান খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোতাহার হোসেন সাজু।
ওই এলাকার টাঙ্গাইল বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সভাপতি মো. আমির কুদরত-ই-এলাহী খান কান্দাপাড়া যৌনপল্লি বন্ধ এবং পতিতাদের পুনর্বাসনের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন।
রিট আবেদনে বলা হয়, যৌনপল্লির পাশে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কোমলমতি শিক্ষার্থীদের উপর এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। এছাড়া রিট আবেদনে কান্দাপাড়া যৌপল্লি নিয়ে পত্রিকায় প্রকাশিত বিভিন্ন প্রতিবেদন সংযুক্ত করা হয়।