অসাধু কার্যকলাপ বন্ধ করার পাশাপাশি অপরাধীদের চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় আনার লক্ষ্যে জাল স্ট্যাম্প, ফলিও এবং কোর্ট-ফি শনাক্ত করার জন্য ভোলার চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে একাধিক যন্ত্র স্থাপন করা হয়েছে।
আজ সোমবার (৩০ মে) সকালে ভোলার চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শরীফ মোঃ সানাউল হক জাল স্ট্যাম্প শনাক্তকরণ যন্ত্র স্থাপনসহ বেশ কিছু স্ট্যাম্প/কোর্ট ফি আকস্মিক পরীক্ষা করেন।
জাল স্ট্যাম্প শনাক্তকরণ যন্ত্র স্থাপনের সময় ভোলা ম্যাজিস্ট্রেসির অন্যান্য বিচারকবৃন্দ এবং ভোলা জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট আলহাজ্ব মোঃ ফরিদুর রহমান মিয়াসহ সিনিয়র আইজীবীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এসময় চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শরীফ মোঃ সানাউল হক বলেন, আদালতে ব্যবহৃত স্ট্যাম্প, ফলিও এবং কোর্ট ফি হচ্ছে সরকারের রাজস্ব আয়ের একটি বড় উৎস। সম্প্রতি এক শ্রেণির অসাধু চক্র এসব গুরুত্বপূর্ণ স্ট্যাম্প, ফলিও এবং কোর্ট ফি জাল জালিয়াতি করে সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দেয়াসহ অপরাধমূলক কার্যকলাপ করছে।
সিজেএম সানাউল হক বলেন, এসব অসাধু কার্যকলাপ বন্ধ করার পাশাপাশি অপরাধীদের চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় আনার জন্য এবং যথাযথ স্ট্যাম্প/কোর্ট ফি ব্যাবহার নিশ্চিত করার জন্য এই জাল স্ট্যাম্প শনাক্তকরণ যন্ত্র স্থাপন করা হয়েছে।
এসময় তিনি আইনজীবীদের সহযোগিতা কামনা করে সংশ্লিষ্ট সকলকে আরও সতর্কতার সাথে যত্নবান হয়ে কাজ করার আহ্বান জানান।