প্রথা অনুযায়ী প্রতি বছরই সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের কিছু আইনজীবীকে আপিল বিভাগে ওকালতি করতে তালিকাভুক্ত করা হয়। তালিকা করার ক্ষেত্রে হাইকোর্টের সব বিচারপতির কাছে এই আইনজীবীদের মামলার তালিকা, কাজের পারফরম্যান্স, আচার-ব্যবহার, শিক্ষাগত যোগ্যতা, জ্ঞানের গভীরতাসহ সবকিছু বিবেচনা করে বিচাপতিরা এই আইনজীবীদের আপিল বিভাগে ওকালতি করতে অনুমতি বা সুপারিশ করেন।
বেশিরভাগ বিচারপতি আইনজীবীর পক্ষে লিখলে তাকে আপিল বিভাগে আইনজীবী হিসেবে মামলা পরিচালনা করতে অনুমতি দেওয়া হয়। এখানেই শেষ নয়, এরপর হাইকোর্টের এই আইনজীবীদের ফাইলগুলো চলে যায় আপিল বিভাগের বিচারপতিদের কাছে। আপিল বিভাগের বিচারপতিরা হাইকোর্টের বিচারপতিদের মতামত দেখে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেন কাকে আপিল বিভাগে ওকালতি করতে অনুমতি দেওয়া যাবে। সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে আপিল বিভাগের আইনজীবীদের তালিকা প্রকাশ করা হয় প্রধান বিচারপতির পক্ষ থেকে। এই প্রক্রিয়াগুলো করা হয় সুপ্রিম কোর্ট রুলস ১৯৮৮ পরবর্তী সময়ে ২০০৮ সালের (সংশোধিত) আদেশ ৪-এর বিধি ২২ অনুযায়ী।
এ বছর ১৪৫ জনকে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। এরা হলেন যথাক্রমে- মো. নাসির উদ্দিন, রইস উদ্দিন আহমেদ, ফরহাদ আহমেদ, জুলান কান্তি পাল (জেকে পাল) মো. আলিম হোসেন, আব্দুল গাফফার, ফজেলে রাব্বী মিয়া, আব্দুন নুর, নওশের আলী মোল্লা, মঞ্জুর কাদের, একেএম শামসুল হক, ইদ্রিস খান, মির্জা সালাউদ্দিন আহমেদ, একেএম মোরসেদ, সেলিম রেজা চৌধুরী, বশির আহমেদ, আব্দুর রউফ আকন্দ, এসএম ওবায়দুল হক, জালাল উদ্দিন, সাইফুর রশীদ, মো. আফজাল হোসেন, জাফর আলিম খান, মোহাম্মাদ আব্দুল্লা, কাজী ওয়ালীউল ইসলাম, মৃণাল কান্তি বিশ্বাস, হামিদা চৌধুরী, সরকার তাহমিনা বেগম, নাসরিন পারভীন শেফালী, শিশির কান্তি মজুমদার, ইকবাল কবির, মো. ইমাম হোসেন, মো. আনোয়ারুল ইসলাম শাহিন, মো. সাদুল্লাহ, মিসেস রুবায়াত হোসেন, মো, বোরহান উদ্দিন, মো. হারুন-অর-রশিদ, মো. আব্দুল মান্নান মোহন, মো. আলমগীর কবির, সাইফুদ্দিন মাহমুদ, শেখ আকতারুল ইসলাম, খালেদ হামিদ চৌধুরী, মোহাম্মাদ আলী, মো. নুরু নবী, আব্দুর রশিদ, সিরাজ উদ্দিন আহমেদ, নজিবুর রহমান, রবিউল করিম, এএসএম মুক্তার কবির খান, শেখ একেএম মনিরুজ্জামান কবির, জুলহাস উদ্দিন আহমেদ, রাজি উদ্দিন আহমেদ, রেজাউল করিম, সঞ্চিতা সাহা, মনিরুজ্জমান রুবেল, নাজির আহমেদ হোসাইনী, জাহিদ সারোয়ার, সাঈদ কামরুল হাসান কিরণ, বাহাদুর সাহা, মাইনুল ইসলাম, ফয়সাল হাসান আরিফ, সুরাইয়া বেগম, মামুন আলেম, কামরুল আলম, আব্দুল হালিম, শাহিন আহমেদ, মো. আরসাদুর রউফ, হাসান রাজিব প্রধান, মো. আব্দুল বারিক, বেগম দেলোয়ার হাবিব, একেএম জহিরুল হক, মো. আকবার আমিন বাবুল, শামীম উল আলম, ইমাম খালেদ রহিম, খান মো. শামীম আজিজ, মো. জিয়াউল হক, সৌমেন্দ্র নাথ বিশ্বাস, শহিদুল ইসলাম, মুন্সি মনিরুজ্জামান, বশির উল্লাহ, আরিফুল ইসলাম মো. মোস্তাফিজুর রহমান খান, জহিরুল ইসলাম, নাকিব সাইফুল ইসলাম, মো. নুর হোসেন, মোস্তাক আহমেদ চৌধুরী, শফিক মাহমুদ, সাইফুজ্জামান, ইমাম হাসান, মো. বাকির উদ্দিন ভুইয়া, ড. মো. আনোয়ার হোসেন, শোভানা বানু, মোশারফ হোসেন, শাহাদাত তানভীর আমিন, চৌধুরী মোসুমি ফাতেমা, আব্দুল কালাম আযাদ, মাসুদুর রহমান, মিনহাজুল ইসলাম চৌধুরী, কেএম হাফিজুল আলম, মো. কামাল হোসেন, তানভীর পারজে, বেলায়েত হোসেন, অরিফুল ইসলাম, এহসান অব্দুল্লাহ সিদ্দিক, মো. মিজানুর রহমান, ফয়েজ আহমেদ, আনোয়ারা খানম, নাজনীন নাহার, খন্দকার রেজাই রাকিব, কামর্জুামান ভূইয়া, রাবেয়া জামালি, ইমরুল হায়দার, মাহবুবুল ইসলাম, আব্দুল মতিন মন্ডল, একেএম রবিউল হাসান, হামিদুর রহমান, আনিতা রহমান, সগীর হোসেন, সাজ্জাদ হায়দার, ইমরান আব্দুল্লাহ সিদ্দিক, দেবাশিস রায় চৌধুরী, আসমা আকতার, মো. আহসান, সেলিনা আকতার, জুনায়েত আহমেদ চৌধুরী, কাজী মইনুল হাসান, কাজী সেরাতুন্নবী, ড. চৌধুরী ইসরাক আহমেদ সিদ্দিকী, তৌফিক আনোয়ার চৌধুরী, সাজেদ আহমেদ সামী, মুনতাসির উদ্দিন আহমেদ, সাখাওয়াত হোসেন খান, আলামিন রহমান, সৈয়দ মোহায়মিন বকস, মো. ইব্রাহিম খলিল, মো. মুদাচ্ছির হোসেন, মো. ইমতিয়াজ ফারুক, আলী আসিফ খান, আব্দুল মাবুদ মাসুম, সৈয়দ রেদোয়ান হোসেন, ওমর ফারুক, সাবরিনা জেরিন, মাহফুজুর রহমান মিলন, সৈয়দ অপূর্ব ইসলাম।