মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ রাখার দায়ে গত ছয় মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে ৩৭০টি মামলা হয়েছে। পাঁচজনকে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
সচিবালয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) মেজর জেনারেল মাহবুবুর রহমান এ কথা বলেন। ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (২০ জুন) এ সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকেরা ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ওষুধের দোকানে মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ পাওয়ার বিষয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। এ ব্যাপারে স্বাস্থ্যসচিব মো. আসাদুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, ওষুধে মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়া একটি চলমান প্রক্রিয়া। ১০০ শতাংশ ওষুধের দোকানেই মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ থাকতে পারে। তবে সেই ওষুধ বিক্রি হচ্ছে কি না, সেটা প্রমাণ করা কঠিন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, কোনো দোকানে যেন মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ না থাকে। কোনো মানুষের কাছে যেন তা যায়, সে ব্যাপারে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সর্বোচ্চ উদ্যোগ গ্রহণ করবে। খুব শিগগির সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে ওষুধ পরিস্থিত এবং সরকার কী করছে তা দেশবাসীকে জানানো হবে।