করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে আজ সোমবার থেকে দেশজুড়ে সাত দিনের যে ‘লকডাউন’ শুরু হয়েছে, তা বাড়বে কি না, সেটি জানা যাবে আগামী বৃহস্পতিবার। পরিস্থিতি দেখে সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে সরকার।
আজ মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানিয়েছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বৃহস্পতিবার পর্যালোচনা করা হবে। দেখা যাক অবস্থা কী হয়।
করোনাভাইরাস সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউয়ে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় আজ থেকে শুরু হয়েছে ‘লকডাউন’। এর আওতায় মানুষের কাজ ও চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। গণপরিবহন চলছে না। জরুরি কাজের জন্য সীমিত পরিসরে অফিস খোলা থাকছে। তবে লকডাউনের প্রথম দিনে দেখা গেছে ঢিলেঢালাভাব।
করোনাভাইরাস সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউয়ে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় আজ থেকে শুরু হয়েছে ‘লকডাউন’। এর আওতায় মানুষের কাজ ও চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। গণপরিবহন চলছে না। জরুরি কাজের জন্য সীমিত পরিসরে অফিস খোলা থাকছে।
মন্ত্রিসভার ভার্চ্যুয়াল বৈঠকে দেওয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্যকে উদ্ধৃতি করে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, কোভিড–১৯ টিকার দ্বিতীয় ডোজ ৮ এপ্রিল থেকে দেওয়া শুরু হবে। দ্বিতীয় ডোজ নিয়ে সমস্যা হবে কি না– এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের সঙ্গে কথা হয়েছে তিনি বললেন, সমস্যা হবে না। টিকা যা আছে , তা দিতে দিতেই আরও টিকা চলে আসবে।
‘লকডাউনের’ মধ্যে বই মেলা চলা নিয়ে প্রশ্নের জবাবে খন্দকার আনোয়ারুল বলেন, ‘এটি সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়কে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে । তাদের সঙ্গে কথা বলতে হবে।’
পবিত্র রমজানে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য নিয়েও আলোচনা হয়েছে মন্ত্রিসভায়। মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, এ বিষয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম বেড়েছে। ভোক্তা পর্যায়ে যাতে তেলের দাম কমে, সে বিষয়ে এনবিআর চিন্তা করছে।