২৭ এপ্রিল (মঙ্গলবার) হাইকোর্টের বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি সরদার মো. রাশেদ জাহাঙ্গীরের সমন্বয়ে গঠিত ভার্চুয়াল বেঞ্চ এসব কথা বলেছেন।
শুনানির শুরুতে অ্যাডভোকেট ইউনুছ আলী আকন্দ আদালতে চিকিৎসক-পুলিশ ও ম্যাজিস্ট্রেটের বাক-বিতণ্ডার ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিশন গঠন চেয়ে রিট এবং লকডাউন স্থগিত চেয়ে রিট শুনানির জন্য উপস্থাপন করেন।
এ সময় আদালত বলেন, ‘মিস্টার আকন্দ, আপনি শখের মামলা করবেন না। চিকিৎসক-পুলিশ ও ম্যাজিস্ট্রেটের বাক-বিতণ্ডার ঘটনায় রিট করার লোকাস স্ট্যান্ডি (আবেদনের এখতিয়ার) আপনার নাই। এটা আগেই বলেছি। এ ধরনের রিট রিজেক্ট করলে হেভি কস্ট (জরিমানা) দিয়ে রিজেক্ট করবো। প্রিপেয়ার থাকবেন’।
এর আগে রোববার (২৫ এপ্রিল) লকডাউনে মুভমেন্ট পাস নিয়ে চিকিৎসক-পুলিশ ও ম্যাজিস্ট্রেটের বাক-বিতণ্ডার ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিশন গঠনের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট করা হয়। রিটে চিকিৎসককে হয়রানির অভিযোগ এনে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শেখ মামুনুর রশিদ ও সংশ্লিষ্ট পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। এছাড়া ওই দিন মোবাইল কোর্ট পরিচালনার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করা হয়।
এদিকে গত ২৫ এপ্রিল জরুরি অবস্থা জারি করা ব্যতিত লকডাউন দেয়ার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করা হয়েছে। অ্যাডভোকেট ইউনুছ আলী আকন্দ পৃথক দুটি রিট করেন।