পাঁচ বছরের কারাদণ্ডের বিরুদ্ধে ভূমি মন্ত্রণালয়ের তৎকালীন প্রশাসনিক কর্মকর্তা কুতুব উদ্দিন আহমেদের আপিল মঞ্জুর করে তাকে খালাস দিয়েছেন হাইকোর্ট।
ভুয়া আমমোক্তারনামার মাধ্যমে গুলশানের ১০ কাঠার একটি প্লট শ্বশুরসহ কয়েকজন আত্মীয়ের নামে বরাদ্দ করে আত্মসাতের অভিযোগে দুদকের মামলায় তাকে খালাস দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার (২৯ মে) বিচারপতি মোহাম্মদ উল্লাহর একক হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন।
এর আগে গত ২৩ মে শুনানি শেষে রায়ের জন্য আজকের দিন ধার্য করেছিলেন আদালত।
আরও পড়ুন: আজিজ আহমেদের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে দুদকে আইনজীবী
আদালতে কুতুব উদ্দিনের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন সিনিয়র আইনজীবী ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন। দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী খুরশীদ আলম খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো.সারওয়ার হোসেন বাপ্পী।
এ মামলায় ২০২২ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি কুতুব উদ্দিন আহমেদকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত।
২০২২ সালের ১৬ মার্চ নিম্ন আদালতের সাজার বিরুদ্ধে কুতুবের আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেন হাইকোর্ট।
২০১৮ সালের ৮ এপ্রিল রাজধানীর গুলশান থানায় কুতুব উদ্দিনের বিরুদ্ধে মামলা করেন দুদকের উপ-পরিচালক মির্জা জাহিদুল আলম। পরে তাকে গ্রেপ্তার করে দুদক।
কুতুব উদ্দিনের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি সরকারি কর্মকর্তা হওয়া সত্ত্বেও ভুয়া আমমোক্তারনামার মাধ্যমে গুলশানে ১০ কাঠার একটি প্লট তার শ্বশুরসহ কয়েকজনের নামে বরাদ্দ করেন।