বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিসে কর্মরত ৮৬ জন বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাকে সহকারী জজ পদে স্থায়ী করা হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের সঙ্গে পরামর্শক্রমে এসব কর্মকর্তাকে চাকরিতে যোগদানের তারিখ থেকে সহকারী জজ পদে স্থায়ী করেছে সরকার।
রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপসচিব প্রশাসন-১ শেখ গোলাম মাহবুব স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানা জানানো হয়েছে।
সহকারী জজ পদে স্থায়ী হওয়া কর্মকর্তারা হলেন- ময়মনসিংহের সহকারী জজ এলিছ জাহান, কিশোরগঞ্জের সহকারী জজ জশিতা ইসলাম, রংপুরের সহকারী জজ মেহেরা মাহবুব, হবিগঞ্জের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট তাহমিনা হক, সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর চৌকি আদালতের সহকারী জজ কিশোর দত্ত, ফেনীর সহকারী জজ জি. এম. ফারহান ইশতিয়াক, আইন ও বিচার বিভাগের সংযুক্ত কর্মকর্তা মোহসিনা ইসলাম, কিশোরগঞ্জের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সাদ্দাম হোসেন, মুন্সিগঞ্জের সহকারী জজ ইশরাত জাহান, পাবনার সহকারী জজ এস. এম. শরিয়ত উল্লাহ্, রংপুরের সহকারী জজ আশফাকুর রহমান, কুড়িগ্রামের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. নোশাররফ হোসেন, নাটোরের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আশরাফুন্নাহার রীটা, মানিকগঞ্জের সহকারী জজ আইভি আক্তার, ফেনীর সহকারী জজ সৈয়দা মোসাদ্দেকা, যশোরের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. সাইফুদ্দীন হোসাইন, বাগেরহাটের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রাবেয়া বেগম, কুমিল্লার সহকারী জজ রাহেলা পারভীন, ময়মনসিংহের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট দেওয়ান মনিরুজ্জামান, ফেনীর জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আবদুল্লাহ খান, নারায়ণগঞ্জের সহকারী জজ তাহমিনা খান, লক্ষ্মীপুরের সহকারী জজ নুরজাহান বেগম, নারায়ণগঞ্জ জেলা লিগ্যাল এইড অফিসার মোসাঃ রহিমা আক্তার, মুন্সিগঞ্জের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আরফাতুল রাকিব, খুলনার কয়রা চৌকি আদালতের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ বুলবুল আহমেদ, ভোলার চরফ্যাশন চৌকি আদালতের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ সাদিক আহমেদ, হবিগঞ্জের সহকারী জজ ইখলাস উদ্দীন, রাজবাড়ীর জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মৌসুমি সাহা, মুন্সিগঞ্জের সহকারী জজ অপরাজিতা দাশ, রাজশাহীর জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ রাসেল মাহমুদ, ঝিনাইদহের সহকারী জজ আজমীরা ফেরদৌসী, ঢাকার জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রাজিব হাসান, গাজীপুরের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শেখ নাজমুন্নাহার, লক্ষ্মীপুরের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোছাম্মৎ নুসরাত জামান, ময়মনসিংহের সহকারী জজ ভিক্টোরিয়া চাকমা, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর চৌকি আদালতের সহকারী জজ মোঃ মাহমুদুল হাসান খান, পটুয়াখালীর গলাচিপা চৌকি আদালতের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শান্তনু কুমার মণ্ডল, শরীয়তপুরের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ শামছুল আলম, ঝালকাঠির জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এ এইচ এম ইমরানুর রহমান, রাজশাহীর সহকারী জজ নাফিউ আক্তার, মৌলভীবাজারের সহকারী জজ মোহাম্মদ ইব্রাহীম খলিল, কুষ্টিয়ার জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সেলিনা খাতুন, রাজশাহীর জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ আরিফুল ইসলাম, খুলনার কয়রা চৌকি আদালতের সহকারী জজ মোঃ ফারুক আযম, পিরোজপুরের মঠবাড়ীয়া চৌকি আদালতের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ আল-ফয়সাল, মেহেরপুরের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রাফিয়া সুলতানা, চট্টগ্রামের সহকারী জজ তাহরীনা আক্তার নওরীন, টাঙ্গাইলের সহকারী শাহিনুর আক্তার, দিনাজপুরের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোছাঃ শারমিন আক্তার, সিলেটের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট নওরীন করিম, ফেনীর জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কামরুল হাসান, চাঁপাইনবাবগঞ্জের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সোনালী রানী উপাধ্যায়, কুমিল্লার জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ শামছুর রহমান, পঞ্চগড়ের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ মিনহাজুর রহমান, নাটোরের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ মেহেদী হাসান, পঞ্চগড়ের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এম এম মাহবুব ইসলাম, কুড়িগ্রামের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ সেফাতুল্লাহ, চাঁদপুরের সহকারী জজ আসমা জাহান নিপা, লালমনিরহাটের সহকারী জজ সুরাইয়া বেগম, কুড়িগ্রামের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ফারহানা সুলতানা, নেত্রকোনার জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রহিমা আলাউদ্দীন মুন্নি, চাঁপাইনবাবগঞ্জের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ আব্দুল মালেক, নওগাঁর জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ মামুনুর রশিদ, নেত্রকোনার জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সাদেকুর রহমান, জামালপুরের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট তানভীর আহমেদ, মাগুরার জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ হাসিবুল হোসেন লাবু, চাঁপাইনবাবগঞ্জের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ইসমত আরা তুশি, বগুড়ার সহকারী জজ কে এম শাহ্রিয়ার শহীদ বাপ্পী, নওগাঁর জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. সোহেল রানা, নরসিংদীর জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ শেখ সাদী, ফরিদপুরের সহকারী জজ সুমাইয়া কাওসার, নেত্রকোনার দুর্গাপুর চৌকি আদালতের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট স্বর্ণকমল সেন, নীলফামারীর জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ মাসুদ রানা, বান্দরবানের লামা চৌকি আদালতের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আনিসুর রহমান, চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া চৌকি আদালতের সহকারী জজ শ্রীজ্ঞান তঞ্চঙ্গ্যা, ময়মনসিংহের সহকারী জজ মাসুম মিয়া, ঢাকার সহকারী জজ জহিরুল আলম, নোয়াখালীর জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট নবনীতা গুহ, গোপালগঞ্জের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শরীফুর রহমান, সুনামগঞ্জের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ খালেদ মিয়া, নরসিংদীর জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ মঈনউদ্দিন কাদির, বরগুনা আমতলী চৌকি আদালতের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ সাকিব হোসেন, খাগড়াছড়ির জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সেঁজুতি জান্নাত, সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার মোঃ ওমর হায়দার, শরীয়তপুরের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট তানভীর রহমান এবং নোয়াখালীর হাতিয়া চৌকি আদালতের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ নিজাম উদ্দিন।
উল্লেখ্য, এদেরমধ্যে বেশিভাগই নবম জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশনের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে সহকারী জজ পদে নিয়োগ পান। প্রায় দুই বছর পর চাকরিতে যোগদানের তারিখ থেকে তাদেরকে সহকারী জজ পদে স্থায়ী করা হল।