বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের (মাদরাসা) জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা ২০১৮-তে আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য উল্লেখিত অংশ কেন অবৈধ ও বেআইনি ঘোষণা করা হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।
এ সংক্রান্ত এক রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে আজ মঙ্গলবার (১৬ অক্টোবর) হাইকোর্টের বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি মো. শহীদুল আলমের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চে এ আদেশ দেন।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের ডিজিসহ পাঁচজনকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আদালতে এদিন রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভেকেট মোহাম্মদ শহীদুল ইসলাম। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুর্টি অ্যার্টনি জেনারেল মো. মোখলেসুর রহমান।
শুনানি শেষে আইনজীবীরা জানান, গত ১৯ জুলাই শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগ থেকে এ নীতিমালা প্রকাশ করা হয়। নীতিমালায় সহকারি গ্রন্থাগারিক/ক্যাটালগার হিসেবে ফাজিল ও ডিপ্লোমাধারীদের নিয়োগ দেয়া যাবে বলে উল্লেখ করা হয়, যা ১৯৯৫ ও ২০১০ সালের নীতিমালার সঙ্গে যায় না।
এর আগে, ২০১৮ সালের নীতিমালা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিট আবেদন করেন কুড়িগ্রামের ওলিপুর থানার অধিবাসী নূর আলম। ওই রিটের শুনানি নিয়ে আজ এ রুল জারি করেন আদালত।