দ্যা নেগোশিয়েবল ইনস্ট্রুমেন্ট অ্যাক্ট, ১৮৮১ (এনআই অ্যাক্ট, ১৮৮১) এর ১৩৮ ধারার অধীনে মামলা করা সহ স্বাস্থ্যবিধি অনুসরনপূর্বক শারীরিক উপস্থিতিতে দেওয়ানি ও ফৌজদারী আপীল আদালতে দায়ের করা যাবে। এছাড়াও দেওয়ানি ও ফৌজদারী আপীলের গ্রহণযোগ্যতা শুনানিসহ এই বিষয়ে জরুরী দরখাস্ত ভার্চ্যুয়াল উপস্থিতিতে শুনানি করা যাবে এবং দ্যা নেগোশিয়েবল ইনস্ট্রুমেন্ট অ্যাক্ট, ১৮৮১ (এনআই অ্যাক্ট, ১৮৮১) এর ১৩৮ দ্বারা অধীনে দায়েরকৃত মামলায় শারীরিক উপস্থিতিতে সংশ্লিষ্ট ম্যাজিস্ট্রেট “দ্যা কোড অফ ক্রিমিনাল প্রসিডিউর, ১৮৯৮” এর ২০০ ধারার অধিনে জবানবন্দী গ্রহণ করবেন।
২২ এপ্রিল (বৃহস্পতিবার) প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের আদেশক্রমে সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের রেজিস্ট্রার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এমন তথ্য রয়েছে। এই বিজ্ঞপ্তির ব্যাপারে ল’ইয়ার্স ক্লাব বাংলাদেশ ডটকমকে নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের মুখপাত্র মোঃ সাইফুর রহমান।
‘স্বাস্থ্যবিধি অনুসরনপূর্বক শারীরিক উপস্থিতিতে দেওয়ানি ও ফৌজদারী আপীল দায়ের এবং দ্যা নেগোশিয়েবল ইনস্ট্রুমেন্ট অ্যাক্ট, ১৮৮১ (এনআই অ্যাক্ট, ১৮৮১) এর ১৩৮ ধারার অধীন মামলা দায়ের প্রসঙ্গে’–বিষয়ক বিজ্ঞপ্তিটি সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়েছে।
সুপ্রিম কোর্ট হাইকোর্ট বিভাগের রেজিস্ট্রার মো. গোলাম রব্বানী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তির ভাষ্য, উপযুক্ত বিষয়ে নির্দেশিত হয়ে জানানো যাচ্ছে যে স্বাস্থ্যবিধি অনুসরনপূর্বক শারীরিক উপস্থিতিতে দেওয়ানি ও ফৌজদারী আপীল এবং দ্যা নেগোশিয়েবল ইনস্ট্রুমেন্ট অ্যাক্ট, ১৮৮১ (এনআই অ্যাক্ট, ১৮৮১) এর ১৩৮ ধারার অধীন মামলা সংশ্লিষ্ট সেরেস্তায় দায়ের করা যাবে। ক্ষেত্রমতে দেওয়ানি ও ফৌজদারী আপীলের গ্রহণযোগ্যতা শুনানিসহ এই সংক্রান্ত জরুরী দরখাস্ত ভার্চ্যুয়াল উপস্থিতিতে শুনানি করা যাবে। দ্যা নেগোশিয়েবল ইনস্ট্রুমেন্ট অ্যাক্ট, ১৮৮১ (এনআই অ্যাক্ট, ১৮৮১) এর ১৩৮ ধারার অধিনে দায়েরকৃত মামলায় শারীরিক উপস্থিতিতে সংশ্লিষ্ট ম্যাজিস্ট্রেট “দ্যা কোড অফ ক্রিমিনাল প্রসিডিউর, ১৮৯৮” এর ২০০ ধারার অধিনে জবানবন্দী গ্রহণ করবেন।
এই আদেশ অবিলম্বে কার্যকর করার পাশাপাশি পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উক্ত আদেশ বলবৎ থাকবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।