মানবাধিকারের নামে জনগণের কাছ থেকে চাঁদা আদায় ও প্রতারণা করা সংস্থার বিরুদ্ধে অভিযোগের পরিমাণ বেড়েছে। তাই, জনস্বার্থে এসব প্রতারক প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনগত প্রক্রিয়া গ্রহণ করতে হবে।
জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সম্মেলন কক্ষে মঙ্গলবার (১৪ নভেম্বর) বিভিন্ন নিবন্ধন প্রদানকারী কর্তৃপক্ষের প্রধানদের সাথে এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ।
কমিশন চেয়ারম্যান বলেন, যেসব সংস্থা মানবাধিকারের নামে ব্যবসা করছে, টাকার বিনিময়ে সদস্যপদ, পরিচয়পত্র প্রদান করছে এবং দেশের ভাবমূর্তি বিনষ্ট করছে তাদের নিবন্ধন বাতিল করার ব্যাপারে ব্যবস্থা নিতে হবে। কারণ, মানবাধিকার একটি বিস্তৃত ধারণা। মানবাধিকার সুরক্ষায় বিভিন্ন সংস্থা বেশ কার্যকর কাজ করে যাচ্ছে।
সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, কমিশনের সার্বক্ষণিক সদস্য মো. সেলিম রেজা, জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সচিব (ভারপ্রাপ্ত) মো. আশরাফুল আলম, উপ-পরিচালক এম রবিউল ইসলাম, যুব উন্নয়ন অধিদফতরের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মো. মোস্তফা কামাল মজুমদার, এনজিও বিষয়ক ব্যুরোর পরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) তপন কুমার বিশ্বাসসহ আরও অনেকে।