ট্রাফিক সচেতনতা বৃদ্ধিতে ডিএমপির 'রোড সেফটি স্লোগান কনটেস্ট-২০২৪' শুরু

ট্রাফিক সচেতনতা বৃদ্ধিতে ডিএমপির ‘রোড সেফটি স্লোগান কনটেস্ট-২০২৪’ শুরু

ঢাকা মহানগরীর যানযট নিরসনে ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান ট্রাফিক সচেতনতা কার্যক্রম বৃদ্ধিতে প্রতিনিয়ত নানাবিধ প্রশংসনীয় উদ্যোগ নিচ্ছেন।

ডিএমপি কমিশনার গত ১৪ মে আনুষ্ঠানিকভাবে ট্রাফিক সেফটি অ্যাওয়ারনেস প্রোগ্রাম এন্ড রোড সেফটি স্লোগান কনটেস্ট-২০২৪ এর আনুষ্ঠানিক শুভ উদ্বোধন করেন আহসানউল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অডিটোরিয়ামে উপস্থিত ৮০০ ছাত্র-ছাত্রী, শিক্ষক-শিক্ষীকা ও গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন অংশীজনদের সাথে নিয়ে।

ট্রাফিক সচেতনতা বৃদ্ধিতে ডিএমপির 'রোড সেফটি স্লোগান কনটেস্ট-২০২৪' শুরু

পরবর্তীতে ঢাকা মহানগরীতে অবস্থিত সকল বিশ্ববিদ্যালয়ে ট্রাফিক সচেতনতা বৃদ্ধির এ কার্যক্রমে ও রোড ট্রাফিক সেফটি কনটেস্ট-২০২৪ এ যেন সকল ছাত্র-ছাত্রী অংশগ্রহণ করতে পারেন সেজন্য ডিএমপি মিডিয়া, বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রিন্ট- ইলেকট্রনিকস মিডিয়া ও জাইকা ব্যাপকভাবে প্রচার করে।

ট্রাফিক সচেতনতা বৃদ্ধিতে ডিএমপির 'রোড সেফটি স্লোগান কনটেস্ট-২০২৪' শুরু

ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক-এ্যাডমিন এন্ড রিসার্চ) ও ঢাকা রোড ট্রাফিক সেফটি প্রজেক্টের প্রজেক্ট ম্যানেজার মো: জাহাঙ্গীর আলম ঢাকা মহানগরীর যানযট নিরসনে ডিএমপির কমিশনারের এ উদ্যোগকে আরো বেগবান করতে প্রতিদিন বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর ও রেজিস্ট্রারগণের সাথে সার্বিক সমন্বয় করছেন যেন ছাত্র-ছাত্রীরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে ট্রাফিক সচেতনতামূলক এ কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করতে পারেন।

ট্রাফিক সচেতনতা বৃদ্ধিতে ডিএমপির 'রোড সেফটি স্লোগান কনটেস্ট-২০২৪' শুরু

জাইকার কারিগরি সহযোগিতায় “রোড সেফটি স্লোগান কনটেস্ট-২০২৪” সফল করতে ইতোমধ্যে ডিএমপির এডিসি (ট্রাফিক-এ্যাডমিন এন্ড রিসার্চ) ও ডিআরএসপি’র প্রজেক্ট ম্যানেজার মোঃ জাহাঙ্গীর আলম জাইকা প্রতিনিধিদের সঙ্গে নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় এবং আইইউবি’র প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর, রেজিস্ট্রার ও প্রক্টর মহোদয়ের কাছে স্লোগান কনটেস্ট এর লিফলেট হস্তান্তর এবং বিজয়ী ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে ডিএমপি কমিশনার পুরস্কার ও সার্টিফিকেট প্রদানের বিষয়টি অবগত করেন।

এছাড়াও ঢাকা মহানগরীর ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় সকলের সহযোগিতা ও সচেতনতার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। ঢাকা মহানগরবাসী ও বিশ্বিবদ্যালয় কর্তৃপক্ষগণ ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগের সচেতনতামূলক কার্যক্রমের ব্যাপক প্রশংসা করেন।