একই আদেশের বিরুদ্ধে দুই আবেদন, আইনজীবীকে তলব
বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট

সরকারিকৃত হাই স্কুলের সহকারী শিক্ষকদের বেতন নবম গ্রেড কেন নয়: হাইকোর্ট

স্বীকৃত হাইস্কুলের সরকারি করা শিক্ষকদের বেতন পূর্বের নবম গ্রেড কেন করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।

আজ বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) হাইকোর্টের একটি ডিভিশন বেঞ্চ এ আদেশ দেন বলে জানিয়েছেন আইনজীবী অ্যাডভোকেট ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া।

একইসঙ্গে সরকারি করা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষক ও কর্মচারী বিধিমালা- ২০২৪ এর বিধির ১০ কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, রুলে তাও জানতে চাওয়া হয়েছে। পাশাপাশি সরকারি করা হাইস্কুলের সহকারী শিক্ষকদের বেতন থেকে কোনো অর্থ কর্তন এবং ফেরত প্রদানের উপরের নিষেধাজ্ঞা প্রদান করেছেন হাইকোর্ট।

পরে আইনজীবী অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া বলেন, সরকার ২০২৪ সাল পর্যন্ত প্রায় তিন শতাধিক হাই স্কুলকে সরকারিকরণ করার আওতায় সরকারি করে। জাতীয়করণ করা হাইস্কুলগুলোতে কয়েক হাজার সরকারি শিক্ষক রয়েছেন যারা নবম গ্রেটে বেতন পেতেন।

কিন্তু সরকার হাই স্কুলগুলো জাতীয়করণ করার পরে হাই স্কুলে কর্মরত শিক্ষকদের বেতন গ্রেড এক গ্রেড নিচে নির্ধারণ করা হয় যা জাতীয়করণের পূর্বের বেতনের চাইতে কম। এই বেতন গ্রেড কমে যাওয়ার কারণে আমার রিপিটিশনারগণসহ সারা দেশের শিক্ষকদের পক্ষে এই রিটপিটিশনটি দাখিল করা হয়।

রিটে সরকারি করা মাধ্যমিক উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষক-কর্মচারী আত্তীকরণ বিধিমালা ২০২৪ এর ১০ বিধি চ্যালেঞ্জ করা হয়। একইসঙ্গে সরকারি করা হাইস্কুলের সহকারী শিক্ষকদের বেতন পূর্বের ন্যায় নবম গ্রেড নির্ধারণ করার জন্য নির্দেশনা চাওয়া হয়।