সারাদেশে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় ৯৮টি ডে কেয়ার সেন্টার স্থাপন করেছে। এ ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত অংশগ্রহণকে উৎসাহিত করতে একটি আইন প্রণয়নের কাজ চলছে।
আজ রোববার (১৪ অক্টোবর) রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে অনুষ্ঠিত এক আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি এ তথ্য জানান।
মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং ইউএন উইমেন বাংলাদেশের আয়োজনে সিডো ৬৫ মিটিংয়ের নির্দেশনা বাস্তবায়নে বিভিন্ন মন্ত্রনালয়ের করণীয় নির্ধারণ বিষয়ক ওই আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মেহের আফরোজ চুমকি বলেন, ‘শুধু সন্তান লালনপালন করার জন্য অনেক মাকে চাকরি ছেড়ে দিতে হয়। ফলে কর্মক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণ কমে যায়। এ জন্য ডে কেয়ার সেন্টার স্থাপন করা হয়েছে।’
অনুষ্ঠানে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব নাছিমা বেগম বলেন, ‘২০৩০ সালের আগেই বাংলাদেশে জেন্ডার সমতা অর্জিত হবে। জেন্ডার সমতা অর্জনের জন্য নারীর অর্থনৈতিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন জরুরি। নারীর সার্বিক উন্নয়নে কাজ করছে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়।’
সভায় আরও বক্তব্য রাখেন, মহিলা বিষয়ক অধিদফতরের মহাপরিচালক কাজী রওশন আক্তার, ইউএন উইমেন বাংলাদেশের প্রতিনিধি শোকো ইশিকাওয়া।
সভায় বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারাসহ সিভিল সোসাইটির প্রতিনিধিরা অংশ নেন।