সিলেটে হাইকোর্টের সার্কিট বেঞ্চ স্থাপনসহ ৩০ দফা দাবিতে প্রধান বিচারপতি বরাবরে স্মারকলিপি

সিলেটে হাইকোর্টের সার্কিট বেঞ্চ স্থাপনসহ ৩০ দফা দাবিতে প্রধান বিচারপতি বরাবরে স্মারকলিপি

সিলেট বিভাগের বিচার প্রার্থী জনগণের দুঃখ ও দুর্দশা লাঘবের জন্য বাংলাদেশের আধ্যাত্বিক ও অর্থনৈতিক রাজধানী বিভাগীয় শহর পূণ্যভূমি সিলেটে হাইকোর্ট বিভাগের সার্কিট বেঞ্চ স্থাপন ও প্রতিষ্ঠার যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা সহ ৩০ দফা দাবি সম্বলিত স্মারকলিপি দিয়েছে সিলেট বিভাগ গণদাবী ফোরাম কেন্দ্রীয় কমিটি।

আজ রোববার (২ অক্টোবর) বিকেলে সিলেট জেলা আইনজীবী সমিতির ২নং বার হলে ফোরামের পক্ষ থেকে ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অ্যাডভোকেট চৌধুরী আতাউর রহমান আজাদ হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপ্রতি খিজির আহমদ চৌধুরীর মাধ্যমে প্রধান বিচারপতি বরাবরে এ স্মারকলিপি পেশ করা হয়েছে।

এসময় সিলেট জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট শামসুল হক, সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মাহফুজুর রহমান, সিলেটের পিপি অ্যাডভোকেট নিজাম উদ্দিন, জিপি অ্যাডভোকেট রাজ উদ্দিন, মহানগর পিপি অ্যাডভোকেট নওশাদ আহমদ চৌধুরী, সিলেট জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট দেওয়ান গোলাম রব্বানী চৌধুরী, অ্যাডভোকেট এমাদ উল্লাহ শহিদুল ইসলাম শাহীন, অ্যাডভোকেট এ কে এম সমিউল আলম, অ্যাডভোকেট এ টি এম ফয়েজ উদ্দিন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট অশোক পুরকায়স্ত, অ্যাডভোকেট হুমায়ুন কবির বাবুল, অ্যাডভোকেট সরওয়ার আহমদ চৌধুরী আবদাল, অ্যাডভোকেট হোসেন আহমদ, অ্যাডভোকেট আব্দুল কুদ্দুস, সিলেট বিভাগ গণদাবী ফোরাম সিলেট জেলা শাখার সভাপতি অ্যাডভোকেট শামীম হাসান চৌধুরী, উপদেষ্টা বদরুল আহমদ চৌধুরী সহ অন্যান্য আইনজীবীরা উপস্থিত ছিলেন।

হাইকোর্টের সার্কিট বেঞ্চ ব্যতীত স্মারকলিপিতে দাবিকৃত বাকি দফাগুলো নিম্নরূপ

সিলেট বিভাগের সকল আদালত ও ট্রাইব্যুনালে শূন্য পদে বিচারক ও কর্মকর্তা কর্মচারী নিয়োগের যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

সিলেট জজ কোর্ট প্রাঙ্গনে “শ্রম আদালত” ও “বিদ্যুৎ আদালত স্থানান্তরের যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

১৭টি থানা নিয়ে গঠিত সিলেট জেলা জজ আদালতে আরো তিনটি নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালত স্থাপন ও প্রতিষ্ঠার যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

সিলেট মহানগর এলাকার জন্য দুইটি “মহানগর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালত স্থাপন ও প্রতিষ্ঠার যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

বিভাগীয় শহর সিলেটে একটি বিভাগীয় প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল আদালত”, “ড্রাগ কোর্ট”, “খাদ্য আদালত” ও “নৌ আদালত” স্থাপন ও প্রতিষ্ঠার যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

সিলেট বিভাগের প্রতিটি উপজেলায় একটি করে ল্যান্ড সার্ভে ট্রাইব্যুনাল আদালত স্থাপনের যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

সিলেট বিভাগের প্রতিটি জেলায় তিনটি করে ল্যান্ড সার্ভে আপীল ট্রাইব্যুনাল আদালত স্থাপনের যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

সিলেটে একটি বিভাগীয় বিচার প্রশিক্ষণ ইন্সটিটিউট স্থাপন ও প্রতিষ্ঠার যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

সিলেট মহানগর দায়রা জজ আদালত’, ‘চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিষ্ট্রেট আদালত’, ‘অর্থ ঋণ আদালত, ‘পরিবেশ আদালত’, ‘নারী নির্যাতন ট্রাইব্যুনাল আদালত’, ‘শিশু আদালত’, ‘মানব পাচার ট্রাইব্যুনাল আদালত’, ‘বিভাগীয় স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল আদালত’, ‘বিভাগীয় স্পেশাল জজ আদালত’, ‘বিভাগীয় দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল আদালত’, ‘জন নিরাপত্তা ট্রাইব্যুনাল আদালত’ ও ‘সাইবার ক্রাইম ট্রাইব্যুনাল আদালত’র স্থায়ী ভবন নির্মাণ ও আধুনিক অবকাঠামোগত সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধি ও সম্প্রসারণের যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

সিলেট জেলা জজ আদালত, সিলেট মহানগর দায়রা জজ আদালত ও সকল ট্রাইব্যুনালে বিচারক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণের আবাসিক ভবন নির্মাণের যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

সকল বিচার আদালতের কার্যক্রমকে গতিশীল করার লক্ষ্যে প্রতিটি আদালত ও ট্রাইব্যুনালের নথির জাবেদা নকল দ্রুত সরবরাহ নিশ্চিতকল্পে সংশ্লিষ্ট মামলার পক্ষগণের নিকট হইতে পেন ড্রাইভের মাধ্যমে আদেশনামা ব্যতীত অপরাপর সকল নথির টাইপ কপি গ্রহণ করে উহা নকলের ষ্ট্যাম্প বা ফলিতে প্রিন্ট করে অথবা পক্ষগণের নিকট হইতে প্রিন্ট কপি গ্রহণ করে রেকর্ডের সহিত কম্পেয়ার করে দ্রুত জাবেদা নকল সরবরাহ ও প্রাপ্তির বিষয়টি সুনিশ্চিত করার যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

সরকার কর্তৃক বিক্রিত কার্টিজ পেপারের উর্ধ্বমূল্য ও দূপ্রাপ্যতার কারণে মামলার পক্ষগণকে ক্ষতি ও হয়রানীর হাত হইতে রক্ষাকল্পে কার্টিজ পেপারের পরিবর্তে অফসেট পেপার বা সবুজ গর্দা বা বার কর্তৃক বিক্রিত গর্দায় বা কাগজে সকল আদালতে সকল আবেদন নিবেদন গ্রহণ ও ব্যবহারের যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

অতি সম্প্রতি প্রতিটি বিচার আদালতে জাল কোর্ট ফির ব্যবহার রােধকল্পে তাৎক্ষণিক পরীক্ষার বাধ্যবাধকতা আরোপের ফলে মামলার পক্ষগণের হয়রানী ও ক্ষতিগ্রস্থতা এবং বিজ্ঞ আদালতের সময় ক্ষেপণ রোধকল্পে ষ্ট্যাম্প কোর্ট ফি দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি ও প্রাপ্তির বিষয়টি সুনিশ্চিত করার যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

সম্প্রতি সরকার নতুন ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ আইন প্রনয়নের উদ্যোগ গ্রহণ করিয়াছেন এবং মাননীয় ভূমি মন্ত্রী সহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ “দলিল যার জমি তার” বলিয়া প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন যাহা প্রচলিত আইন ন্যায় ও সুবিচারের পরিপন্থি এবং সরকারের প্রণিত খসড়া ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ আইন কার্যকর হইলে বাংলাদেশে ভূমি সংক্রান্ত দেওয়ানী ও ফৌজদারী মামলার সংখ্যা গাণিতিক হারে দ্রুত বৃদ্ধি ও বিচারপ্রার্থী জনগণ অহেতুক ক্ষতি ও হয়রানীর স্বীকার হইবে।

ভূমি ও সম্পত্তি সংক্রান্ত সকল জঠিলতার বিরোধ ও মামলা মোকদ্দমা দ্রুত হ্রাসকল্পে বাংলাদেশের সকল অফিস ও আদালতে স্বার্থ স্বত্ব কিংবা মালিকানা যার জমি বা সম্পত্তি তার” এই নীতি ও সঠিক মলিকানার ভিত্তিতে সকল স্থর ও পর্যায়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ কিংবা বিচার কার্যক্রম গ্রহণ ও পরিচালনার বাধ্যবাধকতা আরোপের যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

ফৌজদারী মামলা হ্রাস ও দ্রুত নিস্পত্তিকল্পে ফৌজদারী কার্যবিধির ২৪১ ও ২৬৫ ধারায় বাদী ও আসামীপক্ষের বক্তব্য ও বক্তব্যের স্বপক্ষীয় দলিলাদি ও কাগজাদি পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা বৃদ্ধি ও প্রদানের যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

অহেতুক ফৌজদারী মামলা দায়ের পরিচালনা ও বিচার প্রার্থী জনগণের ভোগান্তি লাঘবকল্পে যে কোন ফৌজদারী মামলা তদন্তকালে দুইপক্ষের বক্তব্য ও স্বপক্ষীয় স্বাক্ষ্য গ্রহণ এবং ফৌজদারী কার্যবিধির ১৬১ ও ১৬৪ ধারার জবানবন্দি রেকর্ড বা স্বাক্ষ্য প্রদানকারী ব্যক্তি কর্তৃক স্ব স্ব জবানবন্দি স্বাক্ষরিত হওয়ার বাধ্যবাধকতা আরোপের বিষয়টি সুনিশ্চিত করার যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

দেওয়ানী মােকদ্দমা হাস ও দ্রুত নিষ্পত্তিকল্পে দেওয়ানী কার্যবিধির ৭নং আদেশের ১১নং বিধির ক্ষমতা প্রয়োগের সক্ষমতা বৃদ্ধির যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

সকল আদালত ও ট্রাইব্যুনালে বিচার কার্যক্রমের গতিশীলতা বৃদ্ধি ও মামলা দ্রুত নিস্পত্তিকল্পে সকল দেওয়ানী মামলার পক্ষগণের মানিত স্বাক্ষীগণের স্বাক্ষী বা মৌখিক জবানবন্দি লিখিত আকারে দাখিল ও অপরপক্ষের জেরার বিবরণ বিজ্ঞ আদালত কর্তৃক লিপিবদ্ধ করার বিষয়টি সুনিশ্চিত করার যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

প্রচলিত আইনে দেওয়ানী কিংবা ফৌজদারী মামলায় দাখিলা যে সব দরখাস্তের সহিত হলফনামা প্রদানের বাধ্যবাধকতা রহিয়াছে বিচারকালে কিংবা সিদ্ধান্ত গ্রহণকালে উহার কোনরূপ আবশ্যকতা না থাকায় বিচারপ্রার্থীগণকে অহেতুক ক্ষতি ও হয়রানীর হাত হইতে রক্ষাকরে যে সকল আবেদন বা আপত্তির সহিত হলফনামা প্রদানে বাধ্যবাধকতা রহিয়াছে উহা রদ রহিতকল্পে হলফনামার পরিবর্তে পক্ষগণ কর্তৃক ঘোষণার মাধ্যমে দাখিল ও নিযুক্ত আইনজীবি কর্তৃক সত্যায়িত করার বিধান চালু করার যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

আধুনিক অনলাইন বা ডিজিটাল পদ্ধতিতে বিচার কার্যক্রম সুষ্ঠ সুন্দর ও সঠিক ভাবে দ্রুত পরিচালনার স্বার্থে ও হিতার্থে আদালত চলাকালীন সময়ে সকল আদালত প্রাঙ্গনে নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা। আধুনিক অনলাইন বা ডিজিটাল পদ্ধতিতে বিচার কার্যক্রম সুষ্ঠ সুন্দর ভাবে দ্রুত পরিচালনার স্বার্থে হিতার্থে সকল আদালত প্রাঙ্গনে ফ্রি ওয়াই-ফাই চালু করা এবং মোবাইল ফোনের নেটওয়ার্ক প্রাপ্তির বিষয়টি সুনিশ্চিত করার যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

আইনজীবি ও বিচারপ্রার্থী জনগণের হয়রানী ও দুঃখ দূর্দশা লাঘবকল্পে আদালত প্রাঙ্গনে বিদ্যমান বহুতলা ভবনে উঠানামার নিমিত্তে মান সম্মত আধুনিক একাধিক বড় লিফট সার্ভিস অফিস চলাকালীন সময়ে নিরবিচ্ছিন্ন ভাবে সার্বক্ষণিক চালু রাখার যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

আইনজীবী ও বিচারপ্রার্থী জনগণের হয়রানী ও দুঃখ দূর্দশা লাঘব ও আদালতের কার্যক্রম সুষ্ঠ সুন্দর ভাবে সার্বক্ষণিক পরিচালনার সুবিধার্থে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধকালীন সময়ে সকল আদালত ও ট্রাইব্যুনালে উচ্চ ক্ষমতা সম্পূর্ণ জেনারেটরের মাধ্যমে বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করার যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

সম্পত্তি সংক্রান্ত বিরোধ ও বাংলাদেশের সকল আদালতে মামলা মোকদ্দমা হ্রাসকল্পে যে সকল অফিসের (ভূমি রেকর্ড প্রণয়ন ও সংরক্ষণ এবং রেজিষ্ট্রেশন সংক্রান্ত) কার্যক্রমের অনিয়ম অব্যবস্থাপনা অস্বচ্ছতার কারণে দেওয়ানী মামলার উদ্ভব হয় সেই সকল অফিসের কার্যক্রমে বিচার বিভাগ বা সর্বোচ্চ আদালতে তদারকি বা নজরদারি বৃদ্ধি করার যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

আগামী ২১শে ফেব্রুয়ারী ২০২৩ইং তারিখ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের পূর্বে মহান একুশের ভাষা শহীদদের স্মৃতির প্রতি সম্মান প্রদর্শন পূর্বক বাংলাদেশের সর্বোচ্চ বিচার আদালত সুপ্রীম কোর্টের আপীল বিভাগ ও হাইকোর্ট বিভাগে ইংরেজী ভাষার পাশাপাশি বাংলা ভাষায় মামলা দায়ের ও পরিচালনা সংক্রান্ত সকল কার্যক্রম পরিচালনার যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

আইনজীবীদের অধিকার ও পেশাগত মান মর্যাদা বৃদ্ধি ও সুরক্ষার নিমিত্তে ১৮৭৯ইং সনের লিগ্যাল প্র্যাক্টিশনার এ্যাক্ট (১৮৭৯ইং সনের ১৮নং আইন) রদ রহিত কিংবা সংশোধনক্রমে যুগোপযোগী নুতন আইন প্রণয়নের যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

বাংলাদেশের সকল জেলা ও মহানগর আদালত সহ সকল বিচার আদালতে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারী নিয়োগকালে নিজ নিজ জেলা ও মহানগরের স্থায়ী অধিবাসীদের মধ্য থেকে নিয়োগ করার যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

বাংলাদেশের সকল বিচার আদালতে বিচার প্রার্থী জনগণের অসুবিধা লাঘব ও ব্যবহারের সুবিধার্থে সকল আদালত প্রাঙ্গনে স্বাস্থ্য সম্মত ওয়াশরুম ও বিশ্রামাগার স্থাপনের যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

বাংলাদেশের সকল আদালত প্রাঙ্গনে সুষ্ঠ সুন্দর পরিবেশ সম্মত স্বাস্থ্যকর পরিবেশ বজায় রাখার স্বার্থে হিতার্থে সকল আদালত প্রাঙ্গন সর্বদা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখার যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ বা বাধ্যবাধকতা আরোপ করা।