বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালত

সাত মার্চকে ঐতিহাসিক জাতীয় দিবস ঘোষণার রুল শুনানি ১ ফেব্রুয়ারি

সাত মার্চকে ঐতিহাসিক জাতীয় দিবস হিসেবে কেন ঘোষণা করা হবে না- তা জানতে চেয়ে জারি করা রুল শুনানির দিন পিছিয়ে ১ ফেব্রুয়ারি দিন নির্ধারণ করেছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে এই সময়ের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রপক্ষের সময় আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্টের বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক ও বিচারপতি মোহাম্মদ উল্লাহর সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এই আদেশ দেন। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তাপস কুমার বিশ্বাস। অন্যদিকে রিটের পক্ষে ছিলেন ড. বশির আহমেদ।

এর আগে গত বছরের ২০ নভেম্বর সাত মার্চকে ঐতিহাসিক জাতীয় দিবস হিসেবে কেন ঘোষণা করা হবে না- তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন হাইকোর্ট।

রুলে সাত মার্চকে ঐতিহাসিক জাতীয় দিবস হিসেবে কেন ঘোষণা করা হবে না, সাত মার্চ বঙ্গবন্ধু যে স্থানে যে মঞ্চে ভাষণ দিয়েছিলেন পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণ ও ইন্ধিরা গান্ধীকে সংবর্ধনা দেয়া হয়েছে সেই স্থানে মঞ্চ পুনর্নির্মাণ এবং বক্তব্যরত বঙ্গবন্ধুর আঙুল তোলা ভাস্কর্য কেন নির্মাণ করা হবে না- তা জানতে চান আদালত। মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে এ বিষয়ে পদক্ষেপ আদালতে জানাতে বলা হয়। মন্ত্রিপরিষদ সচিব তার পদক্ষেপ আদালতে জানাতে না পারায় রাষ্ট্রপক্ষ সময়ের আবেদন করে। আদালত সময় আবেদন মঞ্জুর করে ১ ফেব্রুয়ারি রুল শুনানির দিন ঠিক করেছেন।